সাইফুল ইসলাম শিশির,কুমিল্লাঃ
আগামী ২৬শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় কুমিল্লা আর্দশ সদর উপজেলার দক্ষিণ ৩নং দূর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর নির্বাচনে ২ নং ওয়ার্ডে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে হেভিওয়েট মেম্বার পদ প্রার্থী তালা প্রতীকের আবদুল হান্নান (সোহেল ) এর ওয়ার্ডের ভোটারদের সাথে পাড়া-মহল্লায় সভা ও আলোচনা চালিযাচ্ছে । এরই মধ্যে নিজের আচার-আচরণ, কথা-বার্তা, জণগনেরসেবা ও সাংগঠনিক দক্ষতার মাধ্যমে তিনি নিজ ওয়ার্ডসহ আশপাশের এলাকার মানুষদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। পাশাপাশি আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডের নির্বাচনে তিনি সকলের দোয়া ও সমর্থন কামনা করছেন।জনসেবার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অত্যন্ত আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে ইতোমধ্যেই পরিচিতি লাভ করেছেন। একজন উদীয়মান ও তরুণ্যের প্রতীক হিসেবে এলাকায় সবার মাঝে একজন সুপরিচিত, একজন যোগ্য রাজনীতিবিদ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে সাধারণ মানুষের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন।
পাশাপাশি তিনি তার সাধ্য অনুযায়ী সাধারণ মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করে গেছেন। এ ছাড়া আগামীতেও তিনি নিজেকে মানুষের সেবায় উৎসর্গ করে দিতে চান।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,২নং ওয়ার্ড মেম্বার প্রার্থী তালা প্রতীকের আবদুল হান্নান সোহেল এই ওয়ার্ডের মানুষের সকল বিপদে-আপদে এগিয়ে আসেন। রাত-দিন যখনই কেউ কোনো বিপদে পড়ে তাকে স্মরণ করে, সাথে সাথে তিনি সেখানে ছুটে যান। সকলের জন্য তার সেবা ও সহযোগিতার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছেন তিনি।
এছাড়া আগামী ২৬শে ডিসেম্বর দক্ষিণ দূর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে ২নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় মেম্বার প্রার্থী আবদুল হান্নান সোহেলকে নির্বাচিত করলে এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে বলেও আশা করছেন সাধারণ জনগণ।এছাড়া ওয়ার্ডের সর্বসাধারণের মুখে আলোচনায় রয়েছে এবারের মেম্বার প্রার্থীদের মধ্যে যোগ্য ও সৎ হিসেবে আবদুল হান্নান সোহেল এলাকাজুড়ে তার অবস্থান অন্যসব প্রার্থীদের চেয়ে অনেক ভালো রয়েছে।উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
এ ব্যাপারে জনপ্রিয় মেম্বার প্রার্থী আবদুল হান্নান সোহেল বলেন, আমাকে যদি জনগণ তাদের সেবা করার সুযোগ দিয়ে নির্বাচিত করে, তাহলে আমি ২নং ওয়ার্ডকে দূর্গাপুর ইউনিয়নের ওয়ার্ডগুলোর মধ্যে সেরা রোল মডেল ওয়ার্ড হিসেবে উপহার দেব, ইনশাআল্লাহ।তিনি আরও বলেন, আমার স্বপ্ন- এলাকাবাসীর সেবা করা ও সুখে-দুঃখে তাদের পাশে থাকা। এ সময় আমৃত্যু জনসেবার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন বলেও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।